...............বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম................... 
...............সকল প্রসংশা আল্লাহ তাআলার............... 
আসসালামু আলাইকুম
     ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ 
❤️সর্ব প্রথম শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা গ্বাপন করছি মহান রাব্বুল আলামীনের প্রতি যিনি আমাকে আশরাফুল মাখলুকাত সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। আমি আরো শুকরিয়া আদায় করছি আল্লাহ ছোবাহান আল্লাহু তাআলার প্রতি আমাকে এই মহামারী পরিস্থিতির মধ্যে ও সম্পন্ন রূপে সুস্থ ও নিরাপদে রেখেছেন এবং ভাল কর্মের সাথে রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
❤️লক্ষ কুটি দুরুদ ও সালাম প্রেরন করছি মানবজাতির মুক্তির পথ প্রদর্শক পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ মানব নবী কুলের শিরমনী হযরত মোহাম্মদ সাঃ এর উপর। যিনি এসে ছিলেন সমস্ত মানব জাতির মুক্তি ও কল্যানের দূত হিসেবে।
❤️কৃতজ্ঞতা গ্বাপন করছি আমার শ্রদ্ধেয় মা বাবার প্রতি যাদের উছিলায় আমি এই পৃথিবীতে আসতে পেরেছি এবং মানুষের মত মানুষ হতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাকে বড় করে তুলেছেন। এবং ভালো মন্দে সব সময় পাশে থেকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। দোয়া করি আল্লাহ জেন আমার বাবা কে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মকাম দান করেন এবং আামর গর্ব দারেনী মাকে সুস্থতা ও নেক হায়াত দান করেন, আমীন।
🌻শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করছি আমাদের সবার প্রিয় শিক্ষক, প্রিয় মেন্টর,  জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি যার অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে  আমরা পেয়েছি এতো সুন্দর একটা প্লাটফর্ম যেখানে প্রতিনিয়ত  তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন উদ্দোক্তা রচিত হচ্ছে সফলতার হার না মানা এক একটা গল্প। যার অনুপ্রেরণায় আমরা সোনার বাংলাদেশ গড়তে সপ্ন দেখছি।
মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে হাজারো শুকরিয়া গ্বাপন করছি আমাদের সবার মাঝে এমন একজন শিক্ষক পাঠানোর জন্য।  স্যারের সু স্বাস্থ্য কামনা করছি আল্লাহ জেন স্যার কে নেক হায়াত দান করেন আমীন। 
❤️সন্মানিত প্রিয় বন্ধুগন, 
  পৃথিবীর যে যেই প্রান্ত থেকে  আমার বাস্তব জীবনের গল্পটি পড়েছেন আপনাদের সবাই কে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা। 
🌹❤️প্রিয় ফাউন্ডেশনের সকল ভাই বোনদের কাছে অনুরোধ রইলো আমার জীবনের গল্পটি পড়বেন এবং পড়ে আপনাদের মনের অনুভূতি শেয়ার করবেন।
🌿আসলে জীবনটা নাটকের চেয়ে ও অনেক বেশি। নাটকীয়, কেন বলছি এ কথা তার কারণ ব্যাখা করছি।নাটকে হয়তো সূএীপট অনুযায়ী সত্য মিথ্যা মিলিয়ে অভিনয় করা যায়। কিন্তু জীবনের ক্ষেএে কি তা সম্ভব? সম্ভব হলেও তা কতখানি সম্ভব। কেননা জীবনের প্রতিটা মূহর্তে বাস্তবতার কষাঘাত। বাস্তব জীবনে প্রতিটা মুহূর্তে আামাদের সংগ্রাম করে যেতে হয়। সেই বাস্তবতার সংগ্রামে জীবনকে কঠিন থেকে আরো কঠিন তম করে তুলে।
❤️আমার পরিচয়❤️
৩/০৩/১৯৮৭ ইংরেজি সন ইংরেজি তারিখে ঐতিয্যবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলা ১২নং বাসুদেব ইউনিয়ন বরিশল গ্রামের মিয়া বাড়িতে আমার জন্ম।নানা নানি ভালবেসে নাম রেখেছেন
(মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন সৌরভ) পিতা মোহাম্মদ মোস্তাফা মিয়া মাতা মোছাঃ রেজিয়া খাতুন 
আমরা ৮ ভাই বোন।  আমার থেকে বড় চার বোন এক ভাই তারপর আমি। আমার পরে এক ভাই এক বোন। মা বাবা আর আমার এই ৮ ভাই বোন নিয়েই আমাদের পরিবার।  
☘️আমার শৈশব কাল☘️
আমার ছোট বেলা ছিলো অনেক আনন্দ উল্লাসের, মা বাবা ভাই বোনেরা সবাই অনেকমআদর করতো, আমার চাহিদা কখনো অপূর্ণ রাখেনি, কখনো বুঝতে পারিনি কষ্ট কি। তবে দুষ্টামি আর খেলাধুলায় আমি অনেক পারদর্শী ছিলাম। তবে লেখা ধুলার প্রতি আমার অন্যরকম একটা নেশা ছিলো বলতে পারেন। ফুটবল ক্রিকেট আমার প্রিয় খেলা আমাদের গ্রাম অথবা আশেপাশে এমন কোন গ্রামের মাঠ নেই যেখানে আমি খেলিনি। স্কুল জীবনে অনেক থানা জেলায় স্কুল থেকে খেলার সুযোগ হয়েছিল। কোথাও যদি শুনেছি খেলা হচ্ছে আমি সেখানে খেলতে চলে যেতাম।
🌾আমার শিক্ষা জীবন🌾
নিজ গ্রাম বরিশাল সরকারি প্রাইমারী স্কুলে ছোট ওয়ান বড় ওয়ান পড়ার পরে ভাল লেখা পরা করার আশায় চিনাইর কিন্ডার গার্ডেন স্কুলে ভর্তি হই। 
তার পর পঞ্চম শ্রেনিতে  বিওি পরিক্ষায় আমি  অংশ গ্রহণ করি,  কিন্তু ভাগ্য আমায় সহায় হলোনা। বিওি আর পাওয়া হলো না। পঞ্চম শ্রেণী পাস করে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হই,,, 
ততকালীন দেব গ্রাম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় বর্তমান দেব গ্রাম সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ, সপ্তম, ও অষ্টম শ্রেণী পাশ করে সফলতার সাথে নবম শ্রেনিতে উত্তির্ন হই। এই ৩ টি বছর আমার জীবনের চমৎকার দিন ছিলো স্কুল জীবনের বন্ধদের সাথে খেলা ধুলা আড্ডা, একসাথে স্কুলে যাওয়া, একসাথে বাড়ি ফেরা সেই আনন্দটাই ছিলো অন্য রকম। যদি ও সেই সময়টা জীবনে আর কখনো ফিরে পাবো না।
যাই হোক আমি  নবম উওির্ন হওয়ার পর কোন বিভাগ নিয়ে পড়বো,  আমাদের স্টোডেন্টের সেই টেনশনটা  কম বেশি সবারই  কাজ করে।  
তবে আমার তখন থেকেই ইচ্ছে ছিলো আমি জীবনে বড় হয়ে একজন বিজনেসম্যান হবো,  সেই জন্য আমি 
নবম শ্রেণিতে বানিজ্য বিভাগ নিয়ে ভর্তি হই। আলহামদুলিল্লাহ লেখা পড়া চলছে। 
😭কিছু দিন পর হঠাৎ করে আমার পরিবারে নেমে আসে অন্ধকার কালো ধোয়া। আমার শ্রদ্ধেয় পিতা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে যায়। পরে নিকটতম হাসপাতালে নিয়ে গেলে স্থানীয় ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা ট্রান্সফার করেন।
চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে ডাক্তার বলছেন বাবার নাকি কেন্সার হয়েছে। হঠাৎ এই ধরনের খবর শোনার জন্য আমরা মানসিক ভাবে কেউ প্রস্তুত ছিলাম না। পরিবারের সবাই কান্না কাটি শুরু করে দেয় । পরিবেশ পরিস্থিতি সামলানোটা আমার কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আমার মনের অবস্থা খুবই করুন। বাবার দেহের ভিতর মরনবেধি রোগ মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে।
বাবাকে ঢাকা নিয়ে যাওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন সত্যি বলতে ঐ মুহূর্তে আামাদের হাতে কোন  টাকা পয়সা ছিলো না।  কারন  বড় ভাই একমাস পূর্বে বিদেশে চলে গেছেন - ভাইয়াকে নিয়ে পরিবারের সবাই  অনেক টেনশনে ছিলেন - কারন ভাইয়ার কোন চিঠি পএ পাইনি  বা কোন খোঁজ খবর ছিলো না । 
বিদেশে এসে ঠিক মতো পৌঁছাইছে কি না? 
কি অবস্থায় আছে ?  কেমন আছেন ?  সেটা ও আমরা কেউ  জানতে পারিনি। 
যদিও ঐ  সময়টাতে বর্তমান সময়ের মতো  কোন মোবাইল ছিল না।  যোগাযোগের ব্যবস্থার মাধ্যম ছিলো   এক মাএ চিঠি । 
কি করবো  মাথা কিছু কাজ করছে না। আমাদের কাছে বাবার  চিকিৎসাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিলো।  তাই বেশি কিছু না ভেবে   উন্নত চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেলাম ঢাকা সিকদার মেডিকেলে শুরু হলে। 
ঐ হসপিটালে চিকিৎসা অনেক ব্যায়বহুল প্রাইভেট হাসপাতাল। এদিক সেদিক করে  বোনেরা যা টাকা সংগ্রহ করে দিয়েছে। 
তাতে যেন কিছুই  হচ্ছে না।  আর আপনারা সবাই কম বেশি জানেন ক্যান্সারের সিকিৎসা কতটা ব্যয় বহুল।  কোন ভাবেই টাকা মেনেস করতে না পেরে  আমাদের বাড়িতে বাছুর  সহ ৫ টা গাভী ছিলো। 
সেই ৫ গাভী  বিক্রি করা হল।  তাতেও কিছু হচ্ছে না। কি করবো কোন কুল কিনার পারছিলাম না। 
আমরা মধ্যেবিও পরিবার এত টাকা কোথায় পাবো? কোন উপায় না পেয়ে । তার পর  এক এক করে জমি  বিক্রি করতে শুরু করলাম। 
কারন বাবা যদি বেচে না থাকে তাহলে জমি দিয়ে কি করবো ।  যেই কোন মূল্যে বাবাকে বাচাতে হবে। জমি বিক্রি করে করে বাবার চিকিৎসা চলছে।  
এমনি করে  ১৭০ শতাংশ জমি বিক্রি করে ফেলছি এ ভাবে চিকিৎসা চলছে আমরা ভাই বোন লেখা পড়া সংসার চালানো ভাইয়ের জন্য কষ্ট হচ্ছে। 
আমার S S C  পরিক্ষার সময় বাবা মারা যান। ইন্না-লিল্লাহ ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন।  শত চেষ্টা করেও বাবাকে বাচাতে পারলাম না। বাবাকে আল্লাহ বেহেশত নচিব করুক আমীন। 🤲🤲🤲
বাবার মৃত্যুর পর আমাদের পবিবারের দৈনন্দিন জীনের খরচ বহন করতে অনেক কষ্ট হয়ে যেত, তখন ভাইয়া বিদেশে আছেন। উনার একার পক্ষ্যে সম্ভব হচ্ছিলো না। এই দিকে আমার লেখা পড়া থেমে থেমে চলছে, যদি ও পরিবার নিয়ে অনেকটা টেনশনে থাকি আমি ২০০৩ সালে ৩.২১ পেয়ে ভালো রেজাল্ট করি তার পর ভর্তি হলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে ২০০৫ সালে ৩.২৯ভালো রেজাল্ট করি। তার পর আর পড়া হয়নি । ভাবলাম নজের পরিবারের জন্য কিছু একটা করা প্রয়োজন।
যদি ও আমার ইচ্ছে ছিল ঢাকায় গিয়ে পড়াশোনা করবো সেটা আর হলো না। আসল কথা হলো সব কিছু চাইলেই হয় না। যাই হোক পরিবারকে আর্থিক সচ্ছলতা ফেরাতে আমাকে বাধ্য হয়ে যেতো হলো প্রবাসে,,
প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা 
প্রবাস জীবন কতটা কষ্টের দেশে অবস্থান করে সেটা বুঝার মতো ক্যাপাসিটি কারো নেই।  প্রবাস জীবনের কষ্টটা  উপলব্ধি করতে হলে আপনাকে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে।  
যাই হোক পরিবারকে একটু ভালো রাখার লক্ষ্যে,   মা বাবার জমি বিক্রি করে ভাল বেতন ভাল চাকরীর আশায় পারি দিয়েছি পবিত্র কাবা শরীফের দেশ সৌদি আরবের দাম্মাম শহরে। 
ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস সৌদিতে যাওয়ার পর দেখি রোড ক্লিনিয়ারের কাজ ---ইয়া মামা কোম্পানি-- বেতন বাংলাদেশের টাকা মাএ ৫ হাজার টাকা,  এই বেতনের মধ্যে  নিজের খাবার।  
মনে হচ্ছে আকাশটা আমার মাথার  উপর বেঙ্গে পড়েছে।   কি করবো জীবনে কোন হাতের কাজ জানি না,,, দেশে লেখা পড়া ছাড়া কোন জাজ করিনি।  এখন সৌদিতে এসে  রোড ক্লিনিয়ারের কাজ করতে হবে। দেশে থাকতে কতো রঙ্গীন রঙ্গীন স্বপ্ন দেখতাম।  আর এখন বাস্তবতা ফেইস করছি।  
প্রবাসে আসতে অনেক টাকা খরচ হয়ে গেছে, এখন আমি যদি দেশে চলে যাই তাহলে কপালে দূর্গতি ছাড়া আর কিছুই নেই।  মনে মনে ভেবেই নিলাম  এখন আমাকে যেই কাজ দেয় সেটাই করতে হবে।  পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে শুরু করলাম কষ্টের জীবন।  প্রবাস জীবনের দিনগুলো চলছে অতি কষ্টে। শত কষ্টের মাঝে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি।  এমনি করে মাস গেলো বছর গেলো। যেই  টাকা বেতন সেই টাকা দিয়ে নিজে চলতে অনেক কষ্ট হয় দেশে পাঠাবো কি।  ভাবলাম চাকরির পাশা পাশি যদি একটা পার্টটাইম জব করতে পারি তাহলে ভালো হবে। আমার বেতনটা দেশে পাঠাতে পারবো।  
কয়েক দিন ঘুড়ে ফিরে একটা পার্টটাইম জব ঠিক করলাম  কাজ করছি মোটামুটি ভালোই চলছে। 
সৌদি আরবে  আমার যখন ২২ মাস পূর্ণ  হলো। প্রতিদিনের ন্যায়  পার্টাইম কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ একদিন পুলিশের হাতে এরেস্ট হই । এরেস্ট হওয়ার পর আমাকে কয়েকদিন রেখে  দেশে প্রেরন করে দেয়া হয়।  দেশে আশার পর আমার হতাশা আরো বেড়ে যায়।  দেশে কয়েক মাস থাকার পর।  ভাইয়া দুবাই থাকার সুবাদে ১৪ /৮/২০০৯ তে ভাইয়া আমাকে  দুবাই নিয়ে যান। দুবাই গিয়ে প্রথম কাজ পাই আইন মন্ত্রনালয়ে। 
সেখানে সততার সাথে কাজ করছি ৫ বছর। তার  পর কোম্পানি আমার সততা ও কাজ এবং যোগ্যতা দেখে  প্রমোশন দিয়ে আমাকে সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োজিত করেন, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর কাছে শুকরিয়া। 
বর্তমানে আমি মোটামুটি ভালো আছি। 
❤️প্রেম এবং বিবাহ ❤️
২০১৩ সালে প্রথম ছুটিতে মাতৃভূমির টানে দেশে যাওয়া তখন মেট্রিক পরিক্ষা চলার সময় একটা সুন্দরী মেয়েকে দেখতে পায় সেও পরিক্ষা দিতে যাচ্ছে প্রথম দেখায় ওকে ভাল লাগে।ভাল লাগা থেকে প্রস্তাপ করি কোন উত্তর না পেয়ে। আমি চলে আসলাম দুবাই হটাৎ একদিন দেখি কে যেন মিসকল দিয়েছে নাম্বারটা অ পরিচিত। কল ব্যাক করে আমি অবাক হলাম। পড়ে বুঝতে পারি সে আর কেউ নয় আমার ভাল লাগার মানুষটা আমার বড় বোন এবং ওদের ভাসা এক যায়গায় সেই সুবাদে নাম্বার সংগ্রহ করছে। সেই থেকে শুরু হল আমাদের ভাল লাগা থেকে ভালবাসা। সে SSC তে গল্ডেন A+ পেয়ে উত্তির্ন হয়ে ঢাকা একটি সুনামধন্য কলেজে ভর্তি হয় তার পর আমি ২০১৫ সালে দেশে ফিরে আসি দেশে যাওয়ার পর আমার সাথে দেখা হতো না ভালো ভাবে কথা হতো না।কারণ সেই কলেজে অনেক নিরপওা ছিল বাড়ি থেকে ও বিয়ের জন্য মেয়ে দেখে  এক পযার্য়ে আবার চলে আসলাম দুবাই। তখন আমরা এক অন্য জনকে অনেক পছন্দ করি।চারদিকে রটে গেল আমাদের  প্রেমের কথা। এক পযার্য়ে পরিস্থিতি খুব খারাপ হয়ে যায় এবং মেয়েটিকে তার ব্যাংকার বাবা বিবাহ দেয়ার জন্য উঠে পড়ে লাগে। কিন্তু আমরা দুইজন দুইজনকে এতটাই ভালবাসতাম যে ওর পিতা বিবাহ দেয়ার চেষ্টা করে ও ব্যার্থ হন।অবশেষে সে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করে অনার্সে ভর্তি হন।২০১৭ সালে আামাদের দুই পরিবারের সম্মতিতে আমি তাকে বিয়ে করি।এখন সে অনার্স কম্পলিট এখন সে মাস্টার্স করবে। ৮ মাস আগে আমাদের গড় আলোকিত করে ছেলে বাবু আসছে মা আদর করে নাম রেখেছেন আবুত্বহা মোহাম্মদ আদনান সবাই আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন।
☘️প্রিয় প্লাটফর্মে যুগ দান☘️
বিগত দুই বছর যাবত আমাদের সম্মানিত স্যারের কিছু প্রোগ্রাম আমি দেখতাম। স্যারের কিছু কথা আমাকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে তাই ভালবাসে আজীবন সদস্য হয়ে গেছি।এই গ্রপের সদস্য হতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি ধন্যবাদ স্যার এতো সুন্দর একটা প্লাটফর্ম তৈরী করে দেয়ার জন্য আপনার এবং আপনার পরিবারের সবাই কে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমিন।
এতক্ষণ ধৈয্য সহকারে আমার জীবনের বাস্তবিক কথা গুলো পড়ার জন্য আপনাদের প্রতি অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিতি ও ভালবাসা সেই সঙ্গে আপনাদের সুস্বাস্থ্যে ও দীর্ঘায়ুকামনা করছি। আল্লাহ আপনাদেরকে নেক হায়াত দান করুক আমিন। 
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৭৮৪
তারিখ ১৪-০৪-২০২২
মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন 
ব্যাচ নং ১৭
রেজিষ্ট্রেশন নং ৮৩২৯৭
জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বর্তমান অবস্থান দুবাই
 
                       ইনশাআল্লাহ ফরিদপুর জেলার বাকি ৮টি উপজেলায় এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। অনেক বেশি ধন্যবাদ Iqbal Bahar Zahid স্যার কে ॥
আমি রান্নাটা ভালো পারি, রান্নাটা নিয়েই পেজ খুলি অনলাইনে কাজ করি। প্রথম অর্ডার আসছিল পিৎজা ডেলিভারির। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ।