See More Post

❤️❤️আমার গল্পের মহানায়ক আমার বাবা❤️❤️

❤️❤️❤️বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম❤️❤️❤️


❤️আমার নিজের জীনের গল্প সবাইকে পড়ার অনুরোধ রইলো❤️


❤️❤️❤️আসসালামু আলাইকুম❤️❤️❤️


🌹🌹কেমন আছেন সবাই?  আশা করছি ভালো আছেন। 

আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি। 🌹🌹


🥀শুরু করছি পরম করুনাময় মহান আল্লাহ তায়ালার নামে যিনি আমাদেরকে এতো সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন এবং এখন পর্যন্ত আমাদেরকে সুস্থ সবল রেখেছেন। 🥀


🧡💙সালাম জানাচ্ছি প্রীয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারকে যিনি আমাদেরকে ভালো মানুষের এতো সুন্দর একটা প্লাটফর্ম তৈরী করে দিয়েছেন। 🧡💙


🤝🤝পাশাপাশি সালাম জানাচ্ছি প্রীয় প্লাটফর্মের সকল বড় ভাই ও বোনদের প্রতি। 🤝🤝


❤️❤️.......আমার নিজের জীবনের গল্প......❤️❤️


❤️❤️আমার গল্পের মহানায়ক আমার বাবা❤️❤️


👉আমার ছোটবেলা.........


আমি ছোট বেলা থেকেই খুবই নম্র ভদ্র ছিলাম খেলাধুলাও খুবই কম করেছি সবসময় গোছানো ও পরিপাটি থাকতাম । পড়াশোনা শুরু করেছিলাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ক্লাস থ্রী পর্যন্ত পড়ার পর আমাকে বাবা-মা ট্রান্সফার করে নিয়ে ভর্তি করান কিন্ডার গার্ডেনে ক্লাস থ্রীতে পড়াশোনা করলাম ২ বছর। কিন্ডার গার্ডেনে খুবই ভালো স্টুডেন্ট ছিলাম।  ক্লাস থ্রী, ফোর, ফাইভ এই শ্রেনীগুলোতে আমার রোল থাকত সবসময় ১ থেকে ৩ এর মধ্যে। এবং ক্লাস থ্রী ও ফোরে কিন্ডার গার্ডেন স্কুল থেকে জেলা ভিত্তিক বৃত্তি পরিক্ষাতেও আমি দুই বার পাশ করেছিলাম। 


👉ছোট বেলার স্বপ্ন...........


ক্লাসে স্টুডেন্টদেরকে শিক্ষক প্রায় সময়ই জিজ্ঞাসা করে থাকেন যে তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও?? তখন সবাই বুঝে হোক আর না বুঝে হোক উত্তর দেয়। কেউ বলে ডাক্তার কেউ বলে ইঞ্জিনিয়ার আবার কেউ বলে পাইলট হতে চায়।  তখন আমারও একটা স্বপ্ন ছিলো আমি বড় হয়ে ডাক্তার হবো। মাকে প্রায় সময়ই বলতাম আমাদের বাড়ির একপাশে একটা পাঁচ তলা হাসপাতাল বানাবো নিচের চার তলা পর্যন্ত  হসপিটাল থাকবে আর উপরের তলায় আমরা থাকবো। আসোলে ছোট বেলায় আবেগের তাড়নায় আমরা সবাই এইরকম স্বপ্ন দেখি। এইরকম বড় স্বপ্ন দেখার একটা কারন ও ছিলো! তখন আমাদের পরিবারে কোন অভাব ছিলো না, যখন যা চাইতাম তাই পাইতাম। অভাব না থাকার কারনটা আমি নিচে উল্লেখ করবো........। 


👉পারিবারিক পরিচয়.......... 


আমার পরিবারের সদস্য সংখ্যা ছিলো ৮ জন।  বাবা, মা, আমি, ছোট বোন, চাচা, ২ ফুফু এবং দাদী সবাই একসাথে ছিলাম । মোটামোটি বড় পরিবার!  পরিবারের কর্মক্ষম ব্যক্তি ছিলেন ২ জন আমার বাবা ও চাচা। আমার বাবা ছিলেন ২ ভাই ৫ বোন আমার জন্ম হবার আগেই আমার তিন ফুফুর বিয়ে হয়ে যায় ।  আমার বাবা ছিলেন ভাই বোনদের মধ্যে সবার বড় এবং চাচা ছিলেন ছোট।  দাদা মারা যান আমার জন্ম হবার পর পরই। তখন পুরো পরিবারের দায়িত্ব এসে পরে আমার বাবার কাধে। পরিবারের খরচ ২ ফুফু, আমার এবং ছোট বোনের পড়াশোনার খরচ সবকিছুর দায়িত্ব আমার বাবার কাধে। তখন আমার বাবা ছিলেন একজন শ্রমিক।  তার এই সীমিত আয় দিয়ে এতো বড় পরিবারকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া খুব কষ্ট সাধ্য ছিলো।  তখন আমার বাবা পরিবারের মায়া ত্যাগ করে বিদেশে চলে চান।  যখন বাবা প্রবাসে যান তখন ও আমি ছোট! পড়ালেখা মাত্র শুরু করেছি ক্লাস ওয়ানে পড়ি তখন ।  শুরু হয় বাবার প্রবাস জীবন। 


👉বাবার প্রবাস জীবন........


পরিবারেব ভরণ পোষন চালাতে না পেরে বাবা প্রবাসে যাবার সিদ্ধান্ত নেন।  দাদার রেখে যাওয়া সম্পত্তির কিছু অংশ বিক্রি করে বাবা বিদেশে যান। তখন আমাদের পরিবার অনেকটা স্বচ্ছল অবস্থানে চলে আসে। এবং খুবই ভালো দিন কাটতে শুরু করে। বিদেশে থাকা অবস্থায় বাবা খুব ভালো টাকা ইনকাম করতো এবং আমাদের কোনো অভাব ছিলো না।  যখন যা চাইতাম তখনই তাই পাইতাম।  আমার ছোট বেলায় পাঁচতলা ভবনে হাসপাতাল করার স্বপ্নটা হয়তোবা এই কারনেই দেখেছিলাম তখন অনেক টাকা ছিলো তাই ভেবেছিলাম এটা করা সম্ভব। পরিবারে অন্ধকার নেমে আসে তখন যখন শুনতে পেলাম বাবা কাজ করতে গিয়ে একটা এক্সিডেন্ট করে এবং বাম হাতের শাহাদাত আঙ্গুলটি  মেশিনের ভিতরে গিয়ে কাটা পরে যায়। তখনো বাবা বাসায় কিছু জানায় নি এক্সিডেন্টের ১ মাস পর আমরা জানতে পারলাম! এবং বাবা দেশে চলে আসলো এবং বাবার ডায়াবেটিস ধরা পরলো যার কারনে হাতের ক্ষত শুকাতে অনেক দিন সময় লেগে গেলো। দেশে আসার পর কিছু দিন ভালোই ছিলাম আস্তে আস্তে অভাব অনটন একটু একটু শুরু হতে থাকলো বাবার চিকিৎসা পরিবারের খরচ সব মিলিয়ে অনেক টাকার প্রয়োজন । পরিবারকে টিকিয়ে রাখার জন্য প্রবাস থেকে ফিরে বাবার শরীর  কিছুটা ভালো হবার পর আবার সেই শ্রমিকের কাজই শুরু করতে হলো। 


👉স্কুল ও কলেজ জীবন........


স্কুলে আমি অষ্টম শ্রেনী পর্যন্ত ভালো স্টুডেন্ট ছিলাম।  JSC পরীক্ষাতে আমার রেজাল্ট আসে ৪.৭৩।  SSC তে কিছুটা খারাব হয়। তারপর ভর্তি হলাম একটা প্রাইভেট কলেজে।  প্রাইভেট কলেজের খরচ সম্পর্কে সবারই টুকটাক ধারনা আছে। বাবার পক্ষে এতো খরচ বহন করা কষ্টকর হয়ে পরে।  তাই বাবা সিদ্ধান্ত নেন আমার পড়াশোনার পাশাপাশি আমাকে একটা ছোট ব্যবাসা করতে হবে।  যেই কথা সেই কাজ আমাকে একটা ছোট কনফেকশনারী দোকান দিয়ে দেন।  ব্যাবসা ভালোই চলছিলো এই ব্যাবসার টাকা দিয়েই আমি আমার কলেজ লাইফের পড়াশোনা শেষ করলাম।  HSC পরীক্ষা দিয়ে পাশ করলাম। 


👉ভার্সিটি লাইফ শুরুর দিকে.........


বাবার বয়স হওয়ায় বাবা এখন আর ভারি কাজ করতে পারে না। তাই পরিবারের কিছুটা চাপ আমার উপরে এসে পড়তে থাকে যেমন বিদ্যুৎ বিল পরিবারের টুক টাক খরচ আমার ব্যাবসা থেকে দেয়া শুরু করলাম।  পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দেবার চিন্তা ছিলো অনেকটা প্রীপারেশন ও নিয়েছিলাম কিন্তু পরিবারের বোঝা কিছুটা মাথায় থাকায় আর সাহস করে উঠতে পারলাম না।  জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্সে এপ্লাই করলাম সরকারি কলেজে চান্স পেলাম না একটা আধাসরকারি কলেজে চান্স পেলাম।  অনেক চিন্তা ভাবনার পর অনার্সে ভর্তি বাতিল করলাম এবং ডিগ্রিতে এপ্লাই করলাম এবং একটা ছোট জব খুজতে শুরু করলাম।  জবের জন্য আলোচনা করলাম আমার একজন আঙ্কেল এর সাথে তিনি গাজিপুরে থাকতেন তার মাধ্যমেই একটা প্রাইভেট কোম্পানির অফিসিয়াল কাজের জন্য কাগজপত্র জমা দেই।  গাজিপুরে চাকরি করবো এটা ভেবে নরসিংদী জেলায় ভার্সিটিতে ভর্তি না হয়ে ভর্তি হলাম টঙ্গী সরকারি কলেজে। অনেক স্বপ্ন দেখেছিলাম চাকরি করবো বড় হবো অবশেষে আঙ্কেল আমার বোঝাটা নিজের মাথায় নিতে চাননি তাই চাকরির বিষয়ে তেমন ইন্টারেষ্ট দেখালেন না।  আমার চাকরিটা আর হলো না স্বপ্নটা ভেঙ্গে গেলো। এখনো পড়াশোনা করছি টঙ্গী কলেজেই। এক জেলা থেকে অন্য জেলা নারসিংদী থেকে গাজিপুর গিয়ে শুধু পরীক্ষাগুলা দিচ্ছি ইনশাআল্লাহ ডিগ্রি শেষ হলে নরসিংদী সরকারি কলেজে মাস্টার্স করার প্লান আছে। 


👉ছোট বোনের বিয়ে........


আমি ডিগ্রিতে ভর্তি হবার কিছুদিন পরই ছোট বোনের বিয়ে ঠিক হয়।  বাবার হাতে টাকা না থাকায় বিয়ের খরচ বাবদ প্রায় ৩ লক্ষ টাকা এনজিও এবং অন্যান্য ভাবে ঋন করা হয়, এমনিতেই বাবার হাতে টাকা ছিলো না তার উপর আবার বাবার ইনকাম কম    তখন এই ঋন পরিশোধ করতে গিয়ে বাবা হিমশিম খাচ্ছিলেন। তখন ঋনের বোঝাও অর্ধেক পরে আমার উপরে। পরিবার থেকে আমার উপরে চাপ দেয়া হয়নি আমি নিজের ইচ্ছায় বাবার কষ্টটাকে একটু হালকা করার জন্য ঋনের বোঝা কিছুটা আমার মাথায় নিলাম।  আমার কনফেকশনারী ব্যাবসা থেকে কিছুটা ঋন পরিশোধ করা শুরু করলাম এভাবে চলতে চলতে একসময় দেখা গেলো  আমার ব্যাবসায় প্রফিটের চেয়ে খরচ বেশি হয়ে যাচ্ছে এবং আমার ব্যাবসায় আমি কিছু টাকা ঋন হয়ে গেলাম। এই বিষয়টা বাবা- মা কাউকেই জানতে দেই নি কারন আমি চাই আমার বাবা- মা সবসময় হাসি খুশি থাকুক এখন আর কোনো চাপ তাদের উপর দিতে চাই না । ২০-২১ বছর বয়সেই মাথায় বিশাল একটা চাপ নিয়ে নিলাম। তখন বুঝতে পারলাম জীবনটাকে যতোটা সহজ ভাবতেছি জীবনটা আসোলে ততটা সহজ না। 


👉বাবার ভালোবাসা..........❤️❤️


আমার বাবা কখনো চান না আমি অন্যের চাকরি করি।  তিনি সবসময় চাইতেন ছোট হোক আর বড় হোক আমি যেনো নিজের কাজই করি। কারন বাবা ছোট বেলা থেকেই অন্যের কাজ করে বড় হয়েছেন এবং আমাদেরকে একটু একটু করে পড়ালেখা শিখিয়ে বড় করেছেন।  অন্যের কাজ বা চাকরি করাটা যে কতো কষ্টের সেটা আমার বাবা ভালো করেই জানেন। আমাকে যেনো কখনো মানুষের কথা শুনতে না হয় বকা ঝকা শুনতে না হয় এজন্যই বাবা  আমাকে ছোট একটা কনফেকশনারী দোকান দিয়ে দিয়েছেন আমি প্রায় চার বছর যাবৎ ব্যাবসা করছি। 


👉আমার স্বপ্ন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা.............


আমার অনেক আগে থেকেই স্বপ্ন ছিলো গার্মেন্টস প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবো।  ছেলেদের পোষাক যেমন প্যান্ট👖, শার্ট👔,  টিশার্ট👕 ইত্যাদি নিয়ে। আমি ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর থেকেই অনলাইনে বিভিন্ন রিসেলিং অ্যাপ থেকে প্রোডাক্ট নিয়ে অনলাইনে সেল করেছি।  কিন্তু এইসব অনলাইন অ্যাপ এর প্রোডাক্টের মান এতো খারাব যে এখানে কাষ্টমারকে যেমন ধোকা দেয়া হয় তেমনি ঠকানো হয় । তাই পরিকল্পনা করি নিজে গার্মেন্টস থেকে প্রোডাক্ট সোর্স করে আমার জেলার প্রত্যেকটা দোকান /শোরুম/ হকার মার্কেট/ ফুটপাত ইত্যাদি জায়গায় হোলসেল করবো পাশাপাশি অনলাইনে রিসেল বিক্রি করবো। স্বপ্ন আছে উপজেলা পর্যায়ে একটা শোরুম দেবার। এভাবে কয়েক জন মানুষের কর্মসংস্থান করে দেবার। 


নিজের জীবনের গল্প লিখতে গিয়ে বাবার প্রতি ভালোবাসাটা অরো অনেক বেড়ে গেলো।  বাবা তোমাকে অনেক ভালোবাসি।  কিন্তু কখনো জড়িয়ে ধরে বলা হয়নি ভালোবাসার কথা।  


Love❤️❤️ You❤️❤️ Baba❤️❤️


ইচ্ছা আছে পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য ভালো কিছু করবো।  বাবা-মায়ের মুখে সবসময় হাসি ফুটিয়ে রাখবো। গরিব দুঃখী মানুষের পাশে দাড়াবো।


👉 নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন আমাকে কি দিয়েছে........ 


নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন আমাকে একজন ভালো মানুষ হবার শিক্ষা দিয়েছে। রাজনীতি না করেও কীভাবে দেশের সেবা করা যায় দেশের মানুষের সেবা করা যায় তা শিক্ষা দিয়েছে।  মানুষের সাথে মানবিক আচরন করার শিক্ষা দিয়েছে।  বাবা- মায়ের মুখে হাসি ফুটানোর শিক্ষা দিয়েছে।  কোনো ভাবেই যেনো কারো ক্ষতি না করি সেই শিক্ষা দিয়েছে। সরকারি টেক্স, ভ্যাট, ফাকি দেয়া এবং আত্বীয় স্বজন প্রতিবেশীর হক যেনো নষ্ট না হয় সেই শিক্ষা দিয়েছে। এই ফাউন্ডেশন আমাকে শুধু শিক্ষা নয় একজন সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলেছে। এই ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয়ে পরিবারের বাইরেও ভালো মানুষের আরো একটা পরিবার পেয়েছি।


আজ শুধু জীবনের গল্পের সূচনা টুকু বলে গেলাম কোনো একদিন ঠিক এই ভাবেই আপনাদেরকে আমার সফলতার গল্প শোনাবো ইনশাআল্লাহ


🌹🌹ইববাল বাহার জাহিদ স্যার এর অনুপ্রেরনায় একজন আলোকিত মানুষ হতে চাই। 🌹🌹


💗💗সবার দোয়া এবং ভালোবাসা চেয়ে এইখানেই শেষ করছি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন খোদা হাফেজ💗💗



📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬০৭

Date:- ২৬/০৮/২০২১

➡️মোঃ ওমর ফারুক 

➡️ব্যাচঃ ১৪

➡️রেজিষ্ট্রেশনঃ ৬৫১৬৪

➡️জেলাঃ নরসিংদী

➡️ব্লাড গ্রুপঃ O+

➡️পেইজ লিংকঃ https://www.facebook.com/onlinesale427/

ফরিদপুর জেলা টিম কর্তৃক আয়োজিত বৃক্ষরোপন কর্মসূচি -২০২৪

ইনশাআল্লাহ ফরিদপুর জেলার বাকি ৮টি উপজেলায় এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। অনেক বেশি ধন্যবাদ Iqbal Bahar Zahid স্যার কে ॥

পর্দাশীল ঘরোয়া নারী- সফল উদ্যোক্তা

আমি রান্নাটা ভালো পারি, রান্নাটা নিয়েই পেজ খুলি অনলাইনে কাজ করি। প্রথম অর্ডার আসছিল পিৎজা ডেলিভারির। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ।